আস্লামুয়ালাইকুম
আমার আজকের টিউনে সবাইকে স্বাগতম জানাই।আপ্নাগো লগে আছি শফিকুল ইসলাম।
প্রথমেই আমারে পাইবেন কই সেইডা বইলা নেই ঃFacebook
তাইলে এখন আশা যাক আজকের টিউটোরিয়াল এ।আপনি যখন এই টিউটোরিয়াল এ ঢুকছেন,তাহলে আপনার মনে হ্যাকিং নিয়ে একটু হইলেও আগ্রহ আছে।
আমি আজকে সেই আগ্রহ কে আর একটু বাড়ায় দিবো। 🙂
তাহলে দেরি কিছের ?
হ্যাকিং হল ডিজিটাল সিস্টেমে অ্যাডমিন এর অনুমতি ছাড়া ঢুকে পরা।
আর যারা হ্যাকিং করে তারাই হ্যাকার।
হ্যাকার হল ২ প্রকারঃ
যারা মানুষের ক্ষতি করে।
যারা মানুষের ভাল করে।
আবার যারা মানুষের ভাল করে তাদের কে ২ ভাগে ভাগ কইরালাই ?
Anonymous
Ethical Hacker/ PenTester
Anonymous:যারা দেশের জন্য হ্যাকিং করে তাদের “Anonymous” অথবা White Hat Hacker বলা হয়।
Ethical Hacker:যারা ডাটাবেস অ্যাডমিন এর পারমিশন নিয়ে দুর্বলতা খুজে বের করে তাদেরকে Ethical Hacker বা Pentester বলে।
অতএব,
ইথিক্যাল হ্যাকার হইলে আপনাকে পুলিশ ধরবে নাহ এবং এইডা কোন অপরাধ ও নাহ।বরং এইডা আপনি পেশা হিসাবে নিতে পারেব ?
এখন যদি আপনি ভাবেন শুরু কথা থেকে করবেন ?
তাহলে আপ্নে আজি প্রোগ্রামিং এর প্রতি মনোযোগ দিতে পারেন।হ্যাকিং শিখতে হলে আপনাকে প্রথমে অবশ্যই Database Management System (DBMS) সম্পরকে ভালো ধারনা থাকতে হবে।
বর্তমানে বহুল ব্যাবহিত DBMS সফটওয়্যার হল MySQL। SQL:Structure Query Language.
SQL হল DBMS এ ব্যাবহিত অন্যতম প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়াজ।
SQL এর ২টা PDF ডাউনলোড করে পরতে পারেন।
বই ১
বই ২
তার পরে তারপরে শিখতে পারেন SQLi।Database এর দুর্বলতা বের করার জন্য।
উপরের ২ টা বই পড়া শেষ হলে নিচের ভিডিও টা দেখেন SQLi এর জন্য।
তাহলে আজকে এইখানে শেষ করি ? আবার দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে।
মন্তব্য করুন